Holey Bakery স্মরনে
আমার দাদা-দাদী, নানা-নানী - বিদাত (Innovation), ওয়াহাবিজম, এসব জানতেন না। কিনতু তাঁরা ধর্মের অনুশীলন করতেন। বিশ্বাসকে লৌকিকতার উপরে স্থান দিতেন। হিজাব, দাড়ী, মিলাদ - এসবের গুরুত্ব নিয়ে তাঁরা bothered ছিলেন না। পর্দারীতি অনেক স্থানেই বিবাহিতার ঘোমটায় সীমাবদ্ধ ছিল। দাড়ী ছিল personal choice. মিলাদকে পূজা নয়, নবীর প্রতি শ্রদ্ধা/ভালোবাসার প্রকাশ মনে করতেন। একই সাথে ভিন্নধর্মী কর্মচারী, সহকর্মী, প্রতিবেশীদের প্রতি তাঁদের শ্রদ্ধা ছিল। তাঁদের ধর্মীয় রীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। তাঁদেরকে সমীহ করে কথা বলার আদেশ দিতেন সন্তানদেরকে। নিজেদেরকে তাঁদের চেয়ে better ভাবতেন না। তাঁদের শিক্ষা দীক্ষা হয়ত কম ছিল, কিন্তু তাঁদের বাংলাদেশ ছিল ধর্মীয় সম্প্রীতির দেশ।
গত কয়েক দশক ধরে আমরা আমদানী করছি ধর্মীয় rigidity. এখন নিন্দা করছি non-হিজাবীদের, দাড়ীহীন বয়স্ক পুরুষদের, গালাগালি করছি মিলাদ মাহফিলকে, অশ্রদ্ধা করছি ভিন্নধর্মীদেরকে, ধর্মহীনদেরকে।
লৌকিক অনুশীলনকে religious purity মনে করে হারিয়ে ফেলছি religious tolerance.
Religious aggression, radicalization এগুলোর বিরুদ্ধে আমরা সোচ্চার নই, বরং ভীত, complacent। আমরা (সমাজ এবং সরকার) complacent হচ্ছি, যখন খুন হচ্ছে ভিন্নধর্মীরা, যখন destroy হচ্ছে উপাসনার ঘর। আমরা এখন শোক প্রকাশ করছি - "হত্যা করা অন্যায় হয়েছে, 'but' they deserved it". ধর্মের নামে করেছে বলে মৌনতার সমর্থন দিচ্ছি জঙ্গীদের।
Brainwash-এর পরিবেশ আমরা তৈরী করেই রেখেছি। Holey Bakery-র ঘটনা was in the making for the last few decades.
Please campaign for religious tolerance.
Share your short personal experience on religious tolerance.
ফিরিয়ে আনো ধর্মীয় সম্প্রীতির বাংলাদেশ।
#BringBackReligiousTolerance #BDculturalReAwakening
আমার দাদা-দাদী, নানা-নানী - বিদাত (Innovation), ওয়াহাবিজম, এসব জানতেন না। কিনতু তাঁরা ধর্মের অনুশীলন করতেন। বিশ্বাসকে লৌকিকতার উপরে স্থান দিতেন। হিজাব, দাড়ী, মিলাদ - এসবের গুরুত্ব নিয়ে তাঁরা bothered ছিলেন না। পর্দারীতি অনেক স্থানেই বিবাহিতার ঘোমটায় সীমাবদ্ধ ছিল। দাড়ী ছিল personal choice. মিলাদকে পূজা নয়, নবীর প্রতি শ্রদ্ধা/ভালোবাসার প্রকাশ মনে করতেন। একই সাথে ভিন্নধর্মী কর্মচারী, সহকর্মী, প্রতিবেশীদের প্রতি তাঁদের শ্রদ্ধা ছিল। তাঁদের ধর্মীয় রীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। তাঁদেরকে সমীহ করে কথা বলার আদেশ দিতেন সন্তানদেরকে। নিজেদেরকে তাঁদের চেয়ে better ভাবতেন না। তাঁদের শিক্ষা দীক্ষা হয়ত কম ছিল, কিন্তু তাঁদের বাংলাদেশ ছিল ধর্মীয় সম্প্রীতির দেশ।
গত কয়েক দশক ধরে আমরা আমদানী করছি ধর্মীয় rigidity. এখন নিন্দা করছি non-হিজাবীদের, দাড়ীহীন বয়স্ক পুরুষদের, গালাগালি করছি মিলাদ মাহফিলকে, অশ্রদ্ধা করছি ভিন্নধর্মীদেরকে, ধর্মহীনদেরকে।
লৌকিক অনুশীলনকে religious purity মনে করে হারিয়ে ফেলছি religious tolerance.
Religious aggression, radicalization এগুলোর বিরুদ্ধে আমরা সোচ্চার নই, বরং ভীত, complacent। আমরা (সমাজ এবং সরকার) complacent হচ্ছি, যখন খুন হচ্ছে ভিন্নধর্মীরা, যখন destroy হচ্ছে উপাসনার ঘর। আমরা এখন শোক প্রকাশ করছি - "হত্যা করা অন্যায় হয়েছে, 'but' they deserved it". ধর্মের নামে করেছে বলে মৌনতার সমর্থন দিচ্ছি জঙ্গীদের।
Brainwash-এর পরিবেশ আমরা তৈরী করেই রেখেছি। Holey Bakery-র ঘটনা was in the making for the last few decades.
Please campaign for religious tolerance.
Share your short personal experience on religious tolerance.
ফিরিয়ে আনো ধর্মীয় সম্প্রীতির বাংলাদেশ।
#BringBackReligiousTolerance #BDculturalReAwakening
No comments:
Post a Comment